চানখাঁরপুলে ৬ জনের মৃত্যু দুই সাক্ষীর মুখে প্রকাশ পেলো ইসমামুল ও জুনায়েদের শহীদ হওয়ার ঘটনা.. জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের সময় গত বছরের ৫ আগস্ট রাজধানীর শেখ বোরহানুদ্দীন পোস্টগ্র্যাজুয়েট কলেজের কাছাকাছি অবস্থান করছিলেন টিপু সুলতান। তাঁর পাশেই ছিলেন ইসমামুল হক। সে সময় পুলিশ টিপুকে লক্ষ্য করে গুলি করলে সেটি ইসমামুলের পেটে ঢুকে পিঠ দিয়ে বেরিয়ে যায়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ইসমামুল। আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল–১–এ জবানবন্দিতে এ কথাগুলো বলেন টিপু সুলতান। জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুল এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ১২তম সাক্ষী হিসেবে তিনি এ জবানবন্দি দেন। রাজধানীর নিউমার্কেটের একটি কাপড়ের দোকানে চাকরি করেন মো. টিপু সুলতান। জবানবন্দিতে তিনি বলেন, গত বছরের ৫ আগস্ট বেলা ১১টা থেকে সাড়ে ১১টার দিকে তিনি সেদিনের লংমার্চ কর্মসূচিতে অংশ নেন। একপর্যায়ে তিনি শুনতে পান, তাঁর এলাকার বড় ভাই ইয়াকুব নাজিম উদ্দিন রোডে সোহাগ হোটেলের সামনে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। তিনি সেখানে গিয়ে দেখেন, ইয়াকুবের পেট দিয়ে গুলি লেগে পিঠ দিয়ে বেরিয়ে গেছে। জাহিদ নামের একজন তাঁর টি–শার্ট খুলে ইয়াক...